নিউইয়র্কে ট্রেনের নিচে পড়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নিহত
এতে ট্রেনে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।
জিনাতের খালু ডা. এনামুল হক বলেন, জিনাত হোসেন ২০১৫ সালে বাবা-মায়ের সঙ্গে নিউইয়র্কে আসে। কলেজের ক্লাস শেষে বাসায় ফেরার পথে এ ঘটনা ঘটে। রেলস্টেশন থেকে জিনাতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এখনো ঘটনার বিস্তারিত কিছুই জানাতে পারেনি পুলিশ।
নিহত কলেজছাত্রী নিউইয়র্কে বৃহত্তর কুমিল্লা সমিতির সভাপতি ডা. এনামুল হকের শ্যালিকার মেয়ে। বাবা-মাসহ ব্রুকলিনে থাকতেন জিনাত। তার বাড়ি কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার জগৎপুর গ্রামে। বাবার নাম আমির হোসেন।
ঘটনার তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে।
একমাত্র মেয়েকে হারিয়ে শোকে মুহ্যমান জিনাতের বাবা-মা। শোকে স্তব্ধ হয়ে উঠেছে নিউইয়র্কে বাংলাদেশি কমিউনিটি।
ইউরোপগামী ২০০ অভিবাসীবাহী নৌকা আটক, অধিকাংশই বাংলাদেশি
নৌবাহিনীর মিডিয়া অফিস বলেছে, আটক করা নৌকাটি থেকে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের উদ্ধারে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম নিয়ে ‘জুওয়ারা’ নামের একটি জাহাজটি খুমসের উত্তরে ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছে। নৌকাটি থেকে আটক অভিবাসীদের মধ্যে অধিকাংশই বাংলাদেশী। খুমস নৌ ঘাঁটিতে নামিয়ে তাদের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
এ বিষয়ে লিবিয়ার নৌবাহিনীর চিফ অফ স্টাফ বলেছেন যে, সমুদ্রে অবৈধ কার্যকলাপের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কাঠামোর মধ্যেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। এটি অঙ্গীকার করে যে অভিবাসন বিরোধী কর্তৃপক্ষ তাদের দেশে তাদের নিরাপদ নির্বাসনের জন্য আশ্রয় এবং প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করার জন্য মানবিক দায়িত্ব পালন করবে
এদিকে চলতি মাসের ৯ মে থেকে ৭২ ঘণ্টার সাতটি ভিন্ন ভিন্ন অভিযানে ৪০০ জনেরও বেশি অভিবাসীকে উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে অলাভজনক সংস্থা ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস।
সংস্থাটির একটি বিবৃতি অনুযায়ী, উদ্ধার হওয়া অভিবাসীদের মধ্যে ১৯৫ জন অপ্রাপ্তবয়স্ক ছিল, যার মধ্যে দুইজন এক বছরের কম বয়সী ছিল। উদ্ধারকারী জাহাজ জিও ব্যারেন্টস থেকে উদ্ধারকারীরা বলেছেন যে জাহাজে থাকা অনেকেই যৌন ও শারীরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। যাদের মধ্যে চারজন লিবিয়ায় সহিংসতার ফলে ভাঙা হাড় নিয়ে নৌকায় করে ইউরোপের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলেন।